বেড়াতে গেলে আমরা যে কতবার করি তা কাউকে বললে বিশ্বাস করবে না। একবার করার পর যদি ওর ওইটা নিয়ে একটু চটকে দিই তাহলেই শক্ত হয়ে যায়। আমি বোধহয় খুব বেশি বার করতে দিই না। ওর যা তা বলার না....
আমার বয়ফ্রেন্ড বলতে ওই মামাতো ভাই। আত্মীয় পরিজনদের কাছে সেভাবে কিছু বুঝতে দিই না। যেখানে সময় পাই কাজ সেরে নিই। নিজেরা বেড়াতে যাই। এতো সুন্দর সেক্সুয়াল লাইফ অনেকের ভাগ্যেই কম জুটেছে।
প্রায় তখন ভোর 4:30 কি পাঁচটা । ওকে ডেকে তুললাম। বললাম চলে আয় করবি কি ? চটকরে চলে এলো আমি তখন পুরো ল্যাংটো হয়ে শুয়ে আছি। ও পুরোপুরি ল্যাংটো হয়ে কোন মেয়েকে সারা জীবনে দেখেছে কিনা জানিনা। এই অবস্থায় আমাকে দেখে মুহুর্তের মধ্যে শক্ত হয়ে গেল। কোন কথা না বলে ও ওটাতে নিজেই ঢুকিয়ে দিল। বেদব্যাস জোরাজুরি করতে লাগলো অনেকক্ষণ করার পরে বলল এবার আমার বেরোলো। আমি ওর বারমুডাটা টিমে ওটা মুছে দিলাম বললাম তুই যখন আমার প্যান্টিতে লাগিয়ে ছিলি আমি তোর বারমুডা তে লাগিয়ে দিলাম। বললাম চা পাশের ঘরে গিয়ে বারমুডাকে খুলে ফ্যান চালিয়ে শুয়ে পড় দেখবি শুকিয়ে গেছে। কি ছেলে রে মাইরি কোন কথা না বলে আবার আমার মুখ নিয়ে ওখানে চুসতে শুরু করে দিল। আমিও বাধ্য হয়ে চুষতে দিলাম। খানিক্ষন চুশার পর আবার করার চেষ্টা করতে লাগলো কিন্তু এবার কিন্তু ওর শক্ত হচ্ছিল না। ও দুধ গুলো ভালো করে খেয়ে সারা শরীর টিপাটিপি করে বলল কখন আবার করব ? আমি বললাম যা গিয়ে ঘুমা। পরে দেখা যাবে।
রাতে সবাই শুয়ে পড়েছে। আমি ওর রুমে গিয়ে টোকা দিলাম। ওকে বললাম চলে আয়। ও বললো ঔষধ খাওয়ার পর থেকেই পুরো খাড়া হয়ে আছে। আমি বললাম আর দেরি করিস না নিয়ে করতে শুরু কর। যাব্বাবা খাড়া আর প্রচন্ড শক্ত হয়ে গেছে। আমি হাত দিয়ে টিপে দেখলাম খুবই শক্ত। ও প্রথম থেকেই জোর গতিতে করতে শুরু করে দিল। তবে এটা খুবই মজার অনেকক্ষণ করার পরও দেখি ওর বেরুনোর মতো কোনো কিছু বুঝতে পারছিনা। আমি পা দুটো ফাঁক করে তুলে দিলাম ও আরো চাপ দিয়ে করতে লাগলো। কি রে তোর কখন বের হবে ? বলল দিদি যা ওষুধ খাইয়েছো বের হবে কিনা জানিনা। আবার দিদি ? না ডার্লিং ডার্লিং.... বলে ডান দিকের দুধটা জোরে কামড় দিল। আমি এক থাপ্পর মারলাম। আরেকটা দুধে আবার কামড় দিল। আবার তাকে মারলাম। এবারও করা ছেড়ে সোজা মুখটা নিয়ে নিচে চলে গেল। ওখানটা ভালো করে চুষতে শুরু করে দিল। আর ধরে রাখতে পারলাম না আমার এসে গেল। ও বলো দিদি.... আবার দিদি? এবার ওটাকে বের করে চামড়াটাকে টেনে নামিয়ে ঢুকালাম । ও আমার আগের মত করা শুরু করলো প্রায় ৮ মিনিট হলো বললো এবার আমার বের হচ্ছে। আমি করার সাথে সাথে বের হচ্ছে বুঝতে পারলাম। এবার ওকে বললাম যা পাশের ঘরে গিয়ে শুয়ে পড়। বললো না এবার আমি তোমার দুধ খাবো। কোলে শুয়ে ভালো করে খেতে লাগলো আমারও ভালো লাগলো। 18 মুখটা নীচে গিয়ে ওখানটা চুশা শুরু করে দিল। আমি বললাম ছাড়ো পরে আবার করবে । বললাম না আবার করব...... চুষে যাচ্ছে খারাপ লাগছে না কিছু বললাম না বেশ খানিকক্ষণ তুষার পর দেখি ওটা আবার খাড়া হয়ে আছে। বললাম আরেকবার ঢোকা দেখি করা যায় কিনা.... আবার করতে করতে গরম গরম ফেলে দিলো। এবার ওকে বললাম যা তোর ঘরে গিয়ে শো কেউ দেখে ফেলবে।
আমি ওকে ওখানে না ফেলতে দিয়ে বের করে এনে হাত দিয়ে নাড়িয়ে নাড়িয়ে বের করলাম। বাপরে বাপ চিরিক চিরিক চিরিক করে যেন লাফিয়ে পড়ছে। কত মাল ওর ভেতরে ছিল কে জানে। এরপরের দেখি দরজায় ঠক ঠক আওয়াজ। আমি উঠে দাঁড়িয়ে আমার হাউস কোটটা পরে নিলাম। ওকে প্যান্টটা হাতে ধরিয়ে বললাম বাথরুমে যা। হাতটা সাবান দিয়ে চট করে ধুয়ে দরজাটা খুললাম। এক্ষুনি যে ঘরে এইসব কাজ চলছিল কোন কারনে বোঝার ক্ষমতা নেই। ওরে ও ভালো ছেলের মত বাথরুম থেকে বেরিয়ে আসলো। আমি হলাম কিরে কোথায় গেছিলি এত দেরি হল কেন খাবি যে ! ওকে ডিম সেদ্ধ আর পাউরুটি খেতে দিলাম। বললাম রাতে তোকে আমার পাশে রুমটাতে শুতে দেবো। আমি সময় মত তোকে ডেকে নেব যা যত পারিস অ্যাডাল্ট ফিল্ম দেখ মোবাইল নিয়ে। তখন কিন্তু তোকে আরো ভালো করে করতে হবে। ও বলল ঠিক আছে দিদি তোমার দুধ দুটো নিয়ে ঘাটাঘাটি করতে ভুলে গেছিলাম। আমি সারা রাতই তোমার রুমেই থাকবো। আমি বললাম একটা ট্যাবলেট তোকে আমি সাদা কাগজে লিখে দিচ্ছি তুই ওষুধ দোকান থেকে গিয়ে কিনে নিয়ে আয় খাবার পর ওটা খাবি তাহলে আরো খুব ভালোভাবে করতে পারবি। ও জিজ্ঞেস করল দিদি কিসের ট্যাবলেট ? আমি বললাম দিদি বলবি না বলবি ডার্লিং। আরে বাবা বুঝতে পারছিস না ওটা সেক্সের ট্যাবলেট তুই গোটা চারেক কিনে নিয়ে আসবি। ও বলল দিদি তোমার জন্য কি কিছু ট্যাবলেট কিনতে হবে ? বললাম না দিদি বলবি না বলবি ডার্লিং। আমার কোন ওষুধ ওষুধের দরকার নেই দেখব তুই কেমন পারিস। বুলু এখন থেকে ভেবে রাখছি এমনিতেই পারব তবে ওষুধ খেতে যেতে আরো ভালো হয় খাব। বললাম আর একটা কথা শোন। শোন তোকে ভেতরেই ফেলতে দেবো তুই কয়েকটা কনডম কিনে আনবি এবং দুটো আইপিল কিনে আনবি। ডার্লিং সবগুলোই কি লাগবে । বললাম না তোকে অত চিন্তা করতে হবে না যখন যেটা লাগবে আমি বলে দেবো।
কলেজ থেকে ফিরে এসেছে দেখলাম মা বাজারে গেছে। ভাই পড়তে বেরোলো। আমি চা করলাম। আমার এবং মামাতো ভাই এর দুজনেরই করলাম। আমি শুধু হাউসকোটটা গলিয়ে নিয়েছি। দুজনে চা খেতে বসলাম হাউসকোটটা খুব আলতো করে পড়ার জন্য বুকের অনেকটা অংশ উন্মুক্ত ভাবে দেখা যাচ্ছে বুঝতে পারলাম। একটা পা একটা পায়ের উপর তুলে বসলাম যাতে একটা পা প্রায় পুরোপুরি থাই থেকেই দেখা যায়। দেখলাম ওর বারমুডা টা একটু ফুলে উঠছে। আমি বুঝে গেলাম ও আমাকে দেখে সেক্স অনুভব করায় একটা ফুলতে শুরু করেছে। এবার আমি আমার হাউসকোটের বাঁধনটা আরো আলগা করলাম। মনটা হালকা হওয়ার ফলে দুটো দুধের মাঝের অংশটা দেখা যাবে। একটু পরেই ঘুরে গিয়ে লক্ষ্য করলাম ওর বারমুডাটার একটা অংশ একটু ভিজেছে। আমি বুঝলাম ওর ওটা দিয়ে রস বের হতে শুরু করেছে। এবার আমি সোফায় আলতো করে শুয়ে পা টা তুলে খবরের কাগজ পড়তে রাখলাম আর আমি এমন ভাবেই পাগল ওকে রাখলাম যেন দূর থেকে দেখলে নিচের ওই জায়গাটা দেখতে পায়। এবার আমি হাউসকোটের বাঁধনটা পুরোপুরি খুলে দিয়ে বালিশের উপর পা রেখে ষোলো এবং একটা দিক খুলে দিলাম যাতে একটা দুধ পুরোপুরিভাবে দেখতে পাওয়া যায়। আমি চোখ বন্ধ করে পরে থাকলাম এবং বালিশের থাকতে ওকে লক্ষ্য করতে লাগলাম। দেখলাম মামাতো ভাই একবার এদিকে যাচ্ছে একবার ওই দিকে যাচ্ছে তার মানে ও অনেক বার ধরেই দেখার চেষ্টা করছে। এবার দেখলাম ও আমার ডান দিকে দাঁড়িয়ে আছে মানে যেদিকে দুধ টা আমি খুলে রেখেছি সেইদিকে ও দাঁড়িয়ে দেখছে। হঠাৎ আমি উঠে ওকে বললাম কিরে তুই এত অসভ্য কেন রে ? দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখছিস ? আলতো করে বলল না না আমি বললাম না না মানে আমি উঠে দেখলাম তুই পরিষ্কারে দিকে তাকিয়ে আছিস। এরপর আমি যা করলাম সোজাসুজি ওর কাছে গিয়ে বলুনতো এই অংশটা ভিজেছে কেনো ? তুই খুব অসভ্য হয়ে গেছিস বললাম দেখি প্যান্টটা খোল। উসুরি পালানোর চেষ্টা করল আমি ওকে টেনে ধরে খাটে শুইয়ে দিলাম ওর প্যান্টটা টেনে খুলে ছুঁড়ে ফেলে দিলাম। কিরে ভাবছিস আমি কিছু বুঝতে পারিনি আমি যখন বাথরুমে আমার জামাকাপড় রেখে এসেছিলাম তুই ওখানে অসভ্যতামি করেছিলি কেন ? দেখি এবার তোর ওখানে কি হয়েছে। এই বলেই আমি ওর পেনিসটা তে হাত দিলাম। চামড়া টেনে নামিয়ে দিলাম। বুড়ো আঙ্গুলে দিয়ে ওর পেনিস এর রসটা দেখিয়ে বললাম এটা কি ? এত বড় হয়ে গেছে কেন ? আমি বললাম কাউকে কিছু বলব না তুই এসে আমার ওখানে চুষে দে। ওর মুখটাকে ওখানে ঢুকিয়ে দিলাম বললাম চুষে যা। উঁচু উঁচু করে চুষতে লাগলো আমি বললাম জোরে চোষো আরও জোরে চুষ। এরপর মাথার চুলটা ধরে নাকটাকে ক্লিটোরিসের উপর ঘষতে লাগলাম। আঙ্গুল ঢুকিয়ে ভালো করে চুষতে পাচ্ছিস না কেটে দেবো তোর ওটা। যদিও ভালো করেই চুসছিল। আমি আরাম অনুভব করছিলাম। খানিকক্ষণ চুষার পর আমি বললাম নেই ওইটাকে এখানে ঢোকা। এই বলে ওটাকে টেনে ফুটোর মুখে সেট করে দিলাম। এবার বললাম জোরে জোরে কর। উজুরি করছিল কিন্তু আমি হলাম আরো জোরে কর আরো জোরে কর। আমি বুঝতে পারছিলাম এতটাই ছটফট করছিল কোথাও বের হয়ে যাবে আমি টটেনে ওখান থেকে ওটাকে বের করে দিলাম। বললাম চল দিয়ে একবার ভালো করে ধুয়ে আয় ঠান্ডা হয়ে যাবে। আসার সাথে সাথেই বললাম নিয়ে ঢোকা এবার কর। ও খুব ভালো করে করছিল। আমি বললাম কিরে আগে করেছিস ? বললো না। তুই আমার প্যান্টিটা নোংরা করেছিলি কেন ? ও বলল সরি। আমি বললাম আর সরি বলতে হবেনা করে যা থামবি না। এরপর আমার চিনকি মেটে এসে গেলো
আমি বাথরুমে ব্রা পান্টি আর নাইটি রেখে এসেছিলাম। আমার মামাতো ভাই তার আগে বাথরুমে গেছলো। আমি স্নান করে ব্রা পান্টি পরে নাইটি টা গলিয়ে একটু ভিজে অনুভব করলাম। আমি তারপর দেখি খুবই চিটচিটে লাগছে। আমি বাথরুমে গিয়ে পান্টি ত নামিয়ে দেখি চুলে সাদা সাদা কি লেগেছে ? আমার ওখান টা তো শুকনো। আমি আঙ্গুল দিয়ে নাকের সামনে নিয়ে দেখি পুরো বীর্যর গন্ধ । আমি আবার প্যান্টিটা খুলে ফেলে দিয়ে সাবান দিয়ে ধুলাম। আমি পরিষ্কার বুঝলাম এটা মামাতো ভাই আমার প্যান্টিটা বের করে রেখে দিয়েছে। ঠিক আছে.............. কলেজ থেকে ফিরে মজা দেখবো।
দেখলাম ওর বারমুডা টা একটু ফুলে উঠছে। আমি বুঝে গেলাম ও আমাকে দেখে সেক্স অনুভব করায় একটা ফুলতে শুরু করেছে। এবার আমি আমার হাউসকোটের বাঁধনটা আরো আলগা করলাম। মনটা হালকা হওয়ার ফলে দুটো দুধের মাঝের অংশটা দেখা যাবে। একটু পরেই ঘুরে গিয়ে লক্ষ্য করলাম ওর বারমুডাটার একটা অংশ একটু ভিজেছে। আমি বুঝলাম ওর ওটা দিয়ে রস বের হতে শুরু করেছে। এবার আমি সোফায় আলতো করে শুয়ে পা টা তুলে খবরের কাগজ পড়তে রাখলাম আর আমি এমন ভাবেই পাগল ওকে রাখলাম যেন দূর থেকে দেখলে নিচের ওই জায়গাটা দেখতে পায়। এবার আমি হাউসকোটের বাঁধনটা পুরোপুরি খুলে দিয়ে বালিশের উপর পা রেখে ষোলো এবং একটা দিক খুলে দিলাম যাতে একটা দুধ পুরোপুরিভাবে দেখতে পাওয়া যায়। আমি চোখ বন্ধ করে পরে থাকলাম এবং বালিশের থাকতে ওকে লক্ষ্য করতে লাগলাম। দেখলাম মামাতো ভাই একবার এদিকে যাচ্ছে একবার ওই দিকে যাচ্ছে তার মানে ও অনেক বার ধরেই দেখার চেষ্টা করছে। এবার দেখলাম ও আমার ডান দিকে দাঁড়িয়ে আছে মানে যেদিকে দুধ টা আমি খুলে রেখেছি সেইদিকে ও দাঁড়িয়ে দেখছে।
হঠাৎ আমি উঠে ওকে বললাম কিরে তুই এত অসভ্য কেন রে ? দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখছিস ? আলতো করে বলল না না আমি বললাম না না মানে আমি উঠে দেখলাম তুই পরিষ্কারে দিকে তাকিয়ে আছিস। এরপর আমি যা করলাম সোজাসুজি ওর কাছে গিয়ে বলুনতো এই অংশটা ভিজেছে কেনো ? তুই খুব অসভ্য হয়ে গেছিস বললাম দেখি প্যান্টটা খোল। উসুরি পালানোর চেষ্টা করল আমি ওকে টেনে ধরে খাটে শুইয়ে দিলাম ওর প্যান্টটা টেনে খুলে ছুঁড়ে ফেলে দিলাম। কিরে ভাবছিস আমি কিছু বুঝতে পারিনি আমি যখন বাথরুমে আমার জামাকাপড় রেখে এসেছিলাম তুই ওখানে অসভ্যতামি করেছিলি কেন ? দেখি এবার তোর ওখানে কি হয়েছে। এই বলেই আমি ওর পেনিসটা তে হাত দিলাম। চামড়া টেনে নামিয়ে দিলাম। বুড়ো আঙ্গুলে দিয়ে ওর পেনিস এর রসটা দেখিয়ে বললাম এটা কি ? এত বড় হয়ে গেছে কেন ? আমি বললাম কাউকে কিছু বলব না তুই এসে আমার ওখানে চুষে দে। ওর মুখটাকে ওখানে ঢুকিয়ে দিলাম বললাম চুষে যা। উঁচু উঁচু করে চুষতে লাগলো আমি বললাম জোরে চোষো আরও জোরে চুষ। এরপর মাথার চুলটা ধরে নাকটাকে ক্লিটোরিসের উপর ঘষতে লাগলাম। আঙ্গুল ঢুকিয়ে ভালো করে চুষতে পাচ্ছিস না কেটে দেবো তোর ওটা। যদিও ভালো করেই চুসছিল। আমি আরাম অনুভব করছিলাম। খানিকক্ষণ চুষার পর আমি বললাম নেই ওইটাকে এখানে ঢোকা। এই বলে ওটাকে টেনে ফুটোর মুখে সেট করে দিলাম। এবার বললাম জোরে জোরে কর। উজুরি করছিল কিন্তু আমি হলাম আরো জোরে কর আরো জোরে কর। আমি বুঝতে পারছিলাম এতটাই ছটফট করছিল কোথাও বের হয়ে যাবে আমি টটেনে ওখান থেকে ওটাকে বের করে দিলাম। বললাম চল দিয়ে একবার ভালো করে ধুয়ে আয় ঠান্ডা হয়ে যাবে। আসার সাথে সাথেই বললাম নিয়ে ঢোকা এবার কর। ও খুব ভালো করে করছিল। আমি বললাম কিরে আগে করেছিস ? বললো না। তুই আমার প্যান্টিটা নোংরা করেছিলি কেন ? ও বলল সরি। আমি বললাম আর সরি বলতে হবেনা করে যা থামবি না। এরপর আমার চিনকি মেটে এসে গেলো